অরিজিৎ সিং এর জীবনী

Arijit Singh

অরিজিৎ সিং এর জীবনী

 

অরিজিৎ সিং (জন্ম: ২৫ এপ্রিল ১৯৮৭) হলেন একজন বাঙালি নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী। একটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং সাতটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার সহ বেশ কয়েকটি প্রশংসার প্রাপক। তিনি হিন্দি এবং বাংলা ছাড়াও বেশ কয়েকটি ভারতীয় ভাষায় গান রেকর্ড করেছেন। তিনি তার নম্র ব্যক্তিত্ব এবং সরল জীবনযাপনের জন্যও পরিচিত।

তিনি ২০০৫ সালে ভারতীয় জনপ্রিয় টিভি চ্যানেল সনি এন্টারটেইনমেন্ট টেলিভিশনের প্রতিভা খোঁজার অনুষ্ঠান ফেম গুরুকুল এর প্রতিযোগী ছিলেন। অরিজিৎ সিং হিন্দির পাশাপাশি বাংলা গানের জগতের সম্যক জনপ্রিয়। টলিউড বাংলা ছবিতে তাঁর গাওয়া অসংখ্য হিট গান রয়েছে। সঙ্গীত প্রোগ্রামার হিসেবে সঙ্গীত-জগতে তিনি তাঁর যাত্রা শুরু করেন। এরপর তিনি বেশ কয়েকজন খ্যাতনামা সঙ্গীত পরিচালক, যেমন: মিথুন শর্মা, বিশাল-শেখর এবং প্রীতমের সহযোগী হিসেবে কাজ করেন। বলিউডে তাঁর গাওয়া প্রথম গান ছিল মিথুনের সঙ্গীত পরিচালনায় মার্ডার ২ মুভির ফির মহব্বত গানটি। গানটি সে সময় মোটামুটি ভালই জনপ্রিয়তা লাভ করে। তবে, ২০১৩ সালে মুকেশ ভাটের প্রযোজিত ছবি আশিকি ২-তে কয়েকটি গানে কন্ঠ দেওয়ার পর তিনি রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন।

বিশেষত ওই ছবিতে তুম হি হো গানটি গাওয়ার পর তিনি সঙ্গীতপ্রেমীদের আইকন হয়ে ওঠেন। এটা তাকে তারকাখ্যাতি এনে দেয়। গানটির জন্য তিনি ৫৯ তম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস-এ সেরা পুরুষ গায়কের পুরস্কার অর্জন করেন। ২০১৪ সালে তিনি জিৎ গাঙ্গুলীর সুুর ও কমপোজ করা মুসকুরানে গানটি গান। এই গানের জন্য সে বছর তিনি সবচেয়ে বেশি নমিনেশন পান। ২০১৬ সালে তিনি সুরাজ ডুবা হ্যায় গানের জন্য ও ২০১৭ সালে এ দিল হ্যায় মুশকিল গানের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন। এ ভাবে ধীরে ধীরে তিনি সঙ্গীত জগতে নিজের এক আলাদা অবস্থান নিশ্চিত করেন।

 

ব্যক্তিগত জীবন

অরিজিৎ সিং ১৯৮৭ সালের ২৫ এপ্রিল পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের জিয়াগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন । তার পিতা কক্কর সিং এবং মাতা অদিতি সিং। দেশভাগের সময় তার পৈতৃক পরিবার লাহোর থেকে এসেছিল । তিনি খুব অল্প বয়সে বাড়িতেই সঙ্গীত প্রশিক্ষণ শুরু করেন। তাঁর মামী ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন এবং তাঁর ঠাকুমা গান করতেন। তার মামা তবলা বাজাতেন এবং তার মাও তবলা বাজিয়ে গান গাইতেন। তিনি রাজা বিজয় সিং হাই স্কুলে এবং পরে শ্রীপত সিং কলেজে অধ্যয়ন করেন, এটি কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত। তিনি রাজেন্দ্র প্রসাদ হাজারীর কাছে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিখিয়েছিলেন এবং ধীরেন্দ্র প্রসাদ হাজারীর কাছে তবলায় প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। বীরেন্দ্র প্রসাদ হাজারী তাকে রবীন্দ্রসংগীত এবং পপ সঙ্গীত শিখিয়েছিলেন । তিন বছর বয়সে, তিনি হাজারী ভাইদের অধীনে প্রশিক্ষণ শুরু করেন এবং নয় বছর বয়সে তিনি ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে কণ্ঠে প্রশিক্ষণের জন্য সরকারের কাছ থেকে একটি বৃত্তি পান।

বড় হয়ে তিনি মোজার্ট, বিথোভেন এবং বাংলা শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শুনেছেন । তিনি বড়ে গুলাম আলী খান, ওস্তাদ রশিদ খান, জাকির হুসেন এবং আনন্দ চ্যাটার্জি, কিশোর কুমার, হেমন্ত মুখোপাধ্যায় এবং মান্না দে-এর গান শুনতে পছন্দ করেন।

 

সফলতার পথে অরিজিৎ সিং

পরবর্তীতে, অরিজিৎ আরেকটি রিয়েলিটি শোতে অংশ নেন (“10 কে 10 লে গে দিল”) এবং এবার তিনি এই রিয়েলিটি শো-এর বিজয়ী হন। এই শো জেতার পরে, তিনি একটি জনপ্রিয় সঙ্গীত স্তরের জন্য একটি গান গাওয়ার চুক্তিও পেয়েছিলেন। কিন্তু মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখতে অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে অরিজিৎকে।

এখন অবধি সবাই জানে যে অরিজিৎ মুম্বাইতে আসার পরেই তিনি প্লেব্যাক গান গাইতে শুরু করেছিলেন। কিন্তু সেরকম কিছুই ছিল না। অরিজিৎ যখন সঙ্গীত জগতে প্রবেশ করেন। তখন অনেক অভিজ্ঞ গায়কের ভালো কাজের অভাব ছিল। শীঘ্রই অরিজিৎ বুঝতে পারলেন যে প্লেব্যাক গানে এখন তার কোনো সুযোগ নেই। তাই তিনি তার সঙ্গীত কর্মজীবনে কিছু পরিবর্তন আনেন এবং তিনি একজন সঙ্গীত প্রযোজক হিসেবে কাজ শুরু করেন।তিনি প্রীতম চক্রবর্তী, বিশাল শেখর এবং মিঠুনের মতো অনেক বিখ্যাত সঙ্গীত প্রযোজকের সাথে মিউজিক প্রোগ্রামার হিসেবে কাজ করেন। আচ্ছা, এখন যদি দেখা যায়, মিউজিক প্রোগ্রামার হওয়ার জন্য এই সিদ্ধান্ত তার জন্য একেবারে সঠিক ছিল। এখানে তিনি গানের সূক্ষ্মতা শেখার সুযোগ পান। সহজ কথায় বলতে গেলে, মিউজিক প্রোগ্রামিং করতে করতে অরিজিৎ হয়ে ওঠেন একজন ভালো মিউজিশিয়ান।

 

অরিজিৎ সিং এর ক্যারিয়ার

অরিজিৎ তার সঙ্গীত প্রশিক্ষণ শেষ করেছেন। এখন তাদের এমন একটি প্ল্যাটফর্মের প্রয়োজন ছিল। যেখানে সে তার প্রতিভা দেখাতে পারে। অরিজিৎ সিং ভাগ্যক্রমে সুযোগ পেয়েছিলেন। 2005 সালে, তিনি তার নিজের শহর ছেড়ে মুম্বাই এসেছিলেন একটি গানের রিয়েলিটি শোতে অংশ নিতে। এই রিয়েলিটি শোতে অংশ নিতে অনেক অডিশন দিতে হয়েছে। অডিশন এতটাই টাইট হতো যে মাঝে মাঝে অডিশনের সময় অরিজিৎ ঘুমিয়েও পড়তেন।

কিন্তু তিনি কখনো হাল ছাড়েননি। এই রিয়েলিটি শোতে সেরা পাঁচে পৌঁছানোর আগেই শো থেকে বেরিয়ে যান অরিজিৎ। কিন্তু এই শোয়ের বিচারক শঙ্কর মহাদেবন তাঁর কণ্ঠে মুগ্ধ হয়েছিলেন। তিনি ভবিষ্যতে অরিজিতের সাথে কাজ করার আশ্বাস দেন এবং পরে শঙ্কর মহাদেবন প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অরিজিতকে “হাই স্কুল মিউজিক্যাল টু অ্যালবাম” থেকে “আলফা 1” গানে গান গাওয়ার সুযোগ দিয়ে তার প্রতিশ্রুতি পূরণ করেন।

 

অরিজিৎ সিং এর জন্ম ও পরিবার

অরিজিৎ সিং পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ শহরে 1987 সালে জন্মগ্রহণ করেন। অরিজিৎ সিংয়ের বাবা ছিলেন পাঞ্জাবি এবং মা ছিলেন বাঙালি। অরিজিতের মাতামহের সব সদস্যই সঙ্গীতের সঙ্গে যুক্ত। তার মাতামহী আগে থেকেই শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। খালাও গান গাইতেন। মামা তবলা বাদক ছিলেন। তার মাও গানের প্রতি আগ্রহী ছিলেন। পরিবারের এত সদস্য যদি সঙ্গীতের সঙ্গে যুক্ত থাকে, তাহলে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সঙ্গীতকে অনুসরণ করাই স্বাভাবিক।

 

অরিজিৎ সিং এর জীবনী

নাম (Name) : অরিজিৎ সিং (Arijit Singh)
জন্ম (Birthday) : ২৫ এপ্রিল ১৯৮৭ (25th April 1987)
জন্মস্থান (Birthplace) : মুর্শিদাবাদ, ভারত
জাতীয়তা : ভারতীয়
কর্মজীবন : ২০০৭ – বর্তমান
দাম্পত্য সঙ্গী (Spouse) : কোয়েল রায় সিং
ধরন : প্লেব্যাক সিঙ্গার
বাদ্যযন্ত্রসমুহ : সুর,গিটার,তবলা,পিয়ানো

 

 

ডিস্কতালিকা
মূল নিবন্ধ: অরিজিৎ সিং-এর গাওয়া গানসমূহের তালিকা
হিন্দি গান
২০০৭
অল ফর ওয়ান- হাই স্কুল মিউজিকাল ২
২০১১
ফির মহাব্বাত- মার্ডার ২
২০১২
ঝুম ঝুম -প্লেয়ারস
রাবতা-এজেন্ট ভিনদ
দুয়া- সাংহাই
ঈয়ারিয়া- কক্টেইল
ফির লে আয়া দিল ,সাওআলি সি রাত- বারফি
উসকা হি বানানা- ১৯২০ঃএভিল রিটার্নস
২০১৩
খাল্বালি – ৩জি
তুম হি হো, আসান নেহি ইয়াহা আশিক হো জানা, মিলনে হে মুঝছে আয়ি, হাম মার জায়েঙ্গে , চাহু মে ইয়া না- আশিকি ২
দিল্লিওয়ালি গারলফ্রেন্ড, ইলাহি, কাবিরা – ইয়ে জাওয়ানি হে দিওয়ানি
কাশ্মীর মে তু কানইয়া কুমারী – চেন্নাই এক্সপ্রেস
মে রাং সারবাতো কা – ফাটা পোস্টার নিকলা হিরো
হার কিসি কো – বস
বেপারওয়া – শাহীদ
তোছে ন্যায়না – মিকি ভাইরাস
অ্যা দিল বাতা – ইশ্ক একচুয়ালি
লাল ইশক – রাম লীলা
পাল পাল- ক্লাব ৬০
ধোঁকা ধারি – আর… রাজকুমার
কাভি জো বাদাল বারসে – জ্যাকপট
মন মাঝি রে- বস (বাংলা)
কি করে তোকে বলব-রংবাজ(বাংলা)
বেচে থেকে লাভ কি বল -রংবাজ(বাংলা)
২০১৭
নাশেসি চার গায়ি – বেফিকরে
বারিশ, ফিরভি তুমকো – হাফ গার্লফ্রেন্ড
হাওয়ায়ে – জব হ্যারি মেট সেজাল
পল – মনশুন শ্যুটআউট
সফর – জব হ্যারি মেট সেজাল
তেরে বিনা – হাসিনা পার্কার
২০১৮
“তেরে বিনা”- 1921
“মেরি তনহাইয়ঁ মে”- জানে কিয়ুন দে ইয়ারন
“ম্যায় সোচা কে চুরা লুন” – ফির লে…
বিনতে দিল – পদ্মাবত
আজ সে তেরি – প্যাডম্যান
সুবাহ সুবাহ – সোনুকে টিটু কি স্যুইটি
তেরা ইয়ার হুঁ ম্যায়- সোনু কে টিটু কি সুইটি
বাস তু হ্যায় – থ্রি স্টোরিস
বান্দেয়া – দিল জাঙ্গলি
খোল দে পার – হেঁচকি
বাচ্চে কি জান – 102 নট আউট
এ ওয়াতান – রাজী
রাজী – রাজী
“তেরা ফিতুর” – জিনিয়াস
“নয়না বানজারে” – পাতাখা
ওহ লাডকি” – আন্ধাধুন
“ডুবা ডোবা” – হেলিকপ্টার
“সপ্না” – পরমানু
আ যাও না – ভিরে দি ওয়েডিং
আন্ধেরন মে রিশতে” – সাহেব, বিবি অর গ্যাংস্টার ৩
“ছোট সা ফাসানা” – কাফেলা
“অন্তরঙ্গ বন্ধু” – জালেবি
“মেরা পেয়ার তেরা পেয়ার” – জালেবি
“ছোড় দিয়া” – বাজার
“ইয়ারিয়ান” – রাজমা চাওয়াল
“কাফিরানা” – কেদারনাথ
“জান নিসার” – কেদারনাথ
“বন্দেয়া রে বন্দেয়া” – সিম্বা
২০১৯

রুয়ান রুয়ান” – সোচিরিয়া
মেরে প্যারে প্রধানমন্ত্রী – টাইটেল ট্র্যাক” – মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
ভে মাহি – কেসারী
কালাঙ্ক – টাইটেল ট্র্যা্ক -কালাঙ্ক
ফার্স্ট ক্লাস – কালাঙ্ক
ম্যায় ভি না সোয়া – স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার ২
তু মিলা তো হ্যায়না –
দিল রয়ি জায়ে – দে দে পিয়ার দে
বেখায়ালী – কবির সিং
তুঝে কিতনা চাহনে লাগে – কবির সিং
কি হোন্ডা পেয়ার – জাবারিয়া যোডি
ওহ দিন – ছিছোরে
খাইরিয়াত – ছিছোরে
কাশ – দি জয়া ফ্যাক্টর
পাল পাল দিল কে পাস – টাইটেল ট্র্যাক – পাল পাল দিল কে পাস
ঘুংরু – ওয়ার
দিল হি তো হ্যায় – দ্য স্কাই ইজ পিঙ্ক
জিন্দেগি – দ্য স্কাই ইজ পিঙ্ক
ভালাম – মেইড ইন চায়না
তেরে সং – স্যাটেলাইট শঙ্কর
থোদি জাগাহ – মারজাওয়ান
আখিয়ান মিলাভাঙ্গা – কমান্ডো 3
তু হি ইয়ার মেরা – পাতি, পাটনি অর ওহ
খুদা হাফিজ – দি বডি
দিল না জানে – গুড নিউজ
বাংলা গানঃ-
২০১১
চলচ্চিত্র নম্বর গান সুরকার লেখক সুত্র
এগারো ০১ “আমাদের সূর্য মেরুন” ময়ুখ-মৈনাক সুমন্তা চৌধুরী
০২ “এ শুধু খেলা নয়”
২০১২
চলচ্চিত্র নম্বর গান সুরকার লেখক সুত্র
৩ কন্যা ০৩ গোলেমালে ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত শ্রীজাত
বোঝেনা সে বোঝেনা ০৪ “বোঝেনা সে বোঝেনা” প্রসেন
০৫ “না রে না” অরিন্দম চ্যাটার্জি
০৬ “সাজনা”
(Reprise Version)

০৭ ভগবান ২.০
২০১৩
চলচ্চিত্র নম্বর গান সুরকার লেখক সুত্র
কানামাছি ০৮ “মন বাওরে” ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত প্রসেন
হাওয়া বদল ০৯ “দিন ক্ষন মাপা আছে”
১০ মনে পড়লে অংশুমান চক্রবর্তী
১১ ভয় দেখাসনা
(পুরুষ সংস্করণ)

মিসেস সেন ১২ চুপিচাপি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, শ্রীজাত
১৩ “ঘর আজা”
(১ম সংস্করণ)

১৪ “ঘর আাজা”
(২য় সংস্করণ)

মিশর রহস্য ১৫ “বালির শহর” শ্রীজাত
১৬ “দিল্লী”
প্রলয় ১৭ “রোশনি এলো”
১৮ “ঘুম পারানির গান”
“চাঁদের পাঁহাড়” ১৯ “চাঁদের পাঁহাড়”
হনুমান.কম ২০ “চল চল চল” গৌরভ পান্ডে
কেয়ার অব স্যার ২১ “থেমে যায়” রাজা নারায়ণ দেব শ্রীজাত
বস ২২ “মন মাঝি রে” জিৎ গাঙ্গুলী প্রসেন
২৩ “ইচ্ছে যত” চন্দ্রনী গাঙ্গুলী
রংবাজ ২৪ “কি করে তোকে বলবো” প্রসেন
২৫ “বেঁচে থেকে লাভ কি বল”
বাংলা নাচে ভাংরা ২৬ “কলেজ সং” অরিন্দম চ্যাটার্জি
মজনু ২৭ “ও পিয়া রে পিয়া” স্যাভি
২০১৪
চলচ্চিত্র নম্বর গান সুরকার লেখক সুত্র
অপুর পাঁচালি ২৮ “অপুর পায়ের ছাপ” ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত কৌষিক গাঙ্গুলী
অভিসপ্ত নাইটি ২৯ “সাধের নাইটি” শ্রীজাত
তিন পাত্তি ৩০ “ও ফকিরা”
৩১ “কেটে গেছে দিন”
খাদ ৩২ “আমি আছি”
৩৩ “আসাদোমা সদগাময়”
যোদ্ধা ৩৪ “সারাটা দিন”
৩৫ “আমি তোমার কাছে রাখবো” প্রসেন
গল্প হলেও সত্যি ৩৬ “এই ভালো এই খারাপ”
৩৭ “এই ভালো এই খারাপ”
৩৮ “পিয়া বিনা”
চিরদিনই তুমি যে আমার ২ ৩৯ “একলা একা মন” জিৎ গাঙ্গুলী
৪০ “মন বোঝেনা”
গেম ৪১ “ওরে মানওয়া রে”
বরবাদ ৪২ “পারবোনা” অরিন্দম চট্টোপাধ্যায়
৪৩ “আশোনা”
৪৪ রাজা রানী (Reprise)”
৪৫ “পারবোনা (Reprise)”
বাঙালী বাবু ইংলিশ মেম ৪৬ “ওরে মন উদাসী” দাব্বু ও ঋষি
হাইওয়ে ৪৭ “খেলা শেষ” অনুপম রায়
হারকিউলাস ৪৮ “বোবা রাজকুমার” অরিজিৎ সিং
২০১৫
চলচ্চিত্র নম্বর গান সুরকার লেখক সুত্র
লোরাই: প্লে টু লিভ ৪৯ “কিছু কিছু কথা” ইন্দ্রদীপ দাস গুপ্ত প্রসেন
৫০ “মায়ার জীবন জোনাকি”
আসছে বছর আবার হবে ৫১ “চাইন ফেলেছি রাস্তাঘাট”
রোগা হাওয়ার সোহজ উপায় ৫২ “ভুল নম্বর”
৫৩ “ঠিকানা লেখা নেই”
পারবোনা আমি ছারতে তোকে ৫৪ পারবোনা আমি ছারতে তোকে
শুধু তোমারি জন্য ৫৫ শুধু তোমারি জন্য
৫৬ “এগিয়ে দে” অরিন্দম চ্যাটার্জি
৫৭ “এগিয়ে দে রিপ্রাইজ”
৫৮ ইমোশনাল সাইয়্যা শালমালি খোলগাড়ে , বব
বেশ করেছি প্রেম করেছি ৫৯ তোর এক কথায়” জিৎ গাঙ্গুলী
অমানুষ ২ ৬০ “কেনো” অরিন্দম চ্যাটার্জি
হিরোগিরি ৬১ “কে তুই বল” জিৎ গাঙ্গুলী রাজা চন্দ
কাটমুন্ডু ৬২ “আমি রাজি” অনুপম রায়
অ্যাবি সেন ৬৩ “মনেরি মাঝে জেনো” জয় সরকার সুচন্দ্রা চৌধুরী
২০১৬
চলচ্চিত্র নম্বর গান সুরকার লেখক সুত্র
বাস্তু শাপ ৬৪ ” তোমাকে চুয়ে দিলম ”
(পুরুষ সংস্করণ)

ইন্দ্রদীপ দাস গুপ্ত শ্রীজাত
সিনেমাওয়ালা ৬৫ “ফিরিয়ে দাও সিনেমাহল” কৌশিক গাঙ্গুলি
শিকারী ৬৬ “আর কোন কথা না বোলে” প্রসেন
৬৭ “মম চিত্তে”
(ডুয়েট সংস্করণ)

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৬৮ “মম চিত্তে”
চকোলেট ৬৯ “সাত সাগর” শ্রীজাত
গ্যাংস্টার ৭০ “ঠিক এমন এভাবে” অরিন্দম চ্যাটার্জি প্রসেন
৭১ “তোমাকে চাই”
হরিপদ ব্যান্ডওয়ালা ৭২ “বোঝাবো কি কোরে” ইন্দ্রদীপ দাস গুপ্ত
২০১৭
চলচ্চিত্র নম্বর গান সুরকার লেখক সুত্র
তোমাকে চাই ৭৩ তোমাকে চাই ইন্দ্রদীপ দাস গুপ্ত প্রসেন
৭৪ “ভালোলাগে তোমাকে”
দেবী ৭৫ “হারিয়ে যাই” স্যাভি
ওয়ান ৭৬ যদি বলো অরিন্দম চ্যাটার্জি
আমি যে কে তোমার ৭৭ “এসে গেছি কাছাকাছি” ইন্দ্রদীপ দাস গুপ্ত
বস ২ ৭৮ উরেছে মন জিৎ গাঙ্গুলী প্রাঞ্জল
চ্যাম্প ৭৯ “মওলা রে” অনিন্দ্য চ্যাটার্জি
ছায়া ও ছবি ৮০ “এহ কাঞ্চা” ইন্দ্রদীপ দাস গুপ্ত কৌশিক গাঙ্গুলি
বোলো দুগ্গা মাইকি ৮১ “দুগ্গা মা” অরিন্দম চ্যাটার্জি প্রিয় চট্টোপাধ্যায়, রাজা চন্দ , প্রসেন
৮২ “তোমার দেওয়াখা নাই” প্রসেন
ককপিট ৮৩ “ভালোবাসা যাক”
৮৪ “খেলা শেষ কৌশিক গাঙ্গুলি
৮৫ “খেলা শেষ (Reprise)
ইয়েতি অভিজান ৮৬ “কাকাবাবুর অভিজান” ইন্দ্রদীপ দাস গুপ্ত প্রসেন
ঢাকা অ্যাটাক ৮৭ “টুপ টাপ” অরিন্দম চ্যাটার্জি অনিন্দ্য চ্যাটার্জি
সমান্তরাল ৮৮ “তুই চুনলি যখন” ইন্দ্রদীপ দাস গুপ্ত দীপাংশু
৮৯ এই মন শ্রীজাত
আমাজন অভিজান ৯০ “চোল না জয়” প্রসেন
২০১৮
চলচ্চিত্র নম্বর গান সুরকার লেখক সুত্র
ক খ গ ঘ ৯১ “নাম না জানা পাখি”
(পুরুষ সংস্করণ)

অনিন্দ্য চ্যাটার্জি
৯২ “নাম না জানা পাখি”
(ডুয়েট সংস্করণ)

কবীর ৯৩ “আকাশেও অল্প নীল” ইন্দ্রদীপ দাস গুপ্ত শ্রীজাত
ফিদা ৯৪ “হয়ে যেতে পারি” অরিন্দম চ্যাটার্জি প্রসেন
৯৫ “হয়ে যেতে পারি”
(Reprise)

এক যে ছিলো রাজা ৯৬ “কে আমি কোথায়” ইন্দ্রদীপ দাস গুপ্ত শ্রীজাত
অ্যাডভেঞ্চার অফ জোজো ৯৭ “জোজোর গান”
২০১৯
চলচ্চিত্র নম্বর গান সুরকার লেখক সুত্র
বিজয়া ৯৮ “তোমার পাশের দেশ” ইন্দ্রদীপ দাস গুপ্ত কৌশিক গাঙ্গুলি
বর্ণপরিচয় ৯৯ “বিসন্ন চিমনি” অনুপম রায়
গোত্র ১০০ “মা” অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়
২০২০
চলচ্চিত্র নম্বর গান সুরকার লেখক সুত্র
দ্বিতীয় পুরুষ ১০১ “আবার ফেরে এলে” অনুপম রায়
লাভ আজ কাল পরশু ১০২ “আয় দেখে যা” অরিন্দম চ্যাটার্জি প্রসেন
টিকি-টাকা ১০৩ “নৌকা দিলে না” নবারুণ বসু রোহন ঘোষ
২০২১
চলচ্চিত্র নম্বর গান সুরকার লেখক সুত্র
এই আমি রেনু ১০৪ “চল চলে যাই” রানা মজুমদার
২০২২
চলচ্চিত্র নম্বর গান সুরকার লেখক সুত্র
8/12 বিনয় বাদল দীনেশ ১০৫ “স্বাধীন হবে দেশ” সৌম্য রিত
রাভান ১০৬ “কেউ জানে না” স্যাভি গুপ্তা প্রসেন
কিশমিশ ১০৭ “অবশেষে” নিলয়ন চ্যাটার্জি
এক্স=প্রেম ১০৮ “ভালোবাসার মরশুম”
(পুরুষ সংস্করণ)

সপ্তক সানাই
১০৯ “ভালোবাসার মরশুম”
(ডুয়েট)

বিসমিল্লাহ ১১০ “বিসমিল্লাহ টাইটেল ট্র্যাক” ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত শ্রীজাত
১১১ “আজকে রাতে”
২০২৩
চলচ্চিত্র নম্বর গান সুরকার লেখক সুত্র
মনব জমিন ১১২ “মন রে কৃষিকাজ” জয় সরকার রামপ্রসাদ সেন
চেঙ্গিজ ১১৩ “এভাবে কে ডাকে” কৌশিক-গুড্ডু প্রসেন
বিয়ে বিভ্রাট ১১৪ “জিয়া তুই ছারা” রণজয় ভট্টাচার্য বারিশ
১১৫ “ঘন মেঘের”
১১৬ “নেই ক্ষতি নেই”

 

পুরস্কার এবং মনোনয়ন
মূল নিবন্ধ: অরিজিৎ সিং প্রাপ্ত পুরস্কার এবং মনোনয়নের তালিকা
অরিজিৎ সিং এ পর্যন্ত ১ টি জাতীয় পুরষ্কার, ৭ টি ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার, ২ টি ফিল্মফেয়ার বাংলা পুরষ্কার, ৫ টি IIFA Award, ২ টি Guild Award, ৫ টি GIMA Award, ৫ টি জি-সিনে পুরস্কার সহ মোট ৯৮ টি পুরষ্কারে ভূষিত হয়েছেন। অভিজিৎ সিং এখন অব্দি ৩৩৪ বার বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন। তুমহিহো গানের মাধ্যমে অরিজিৎ সিং পুরষ্কারের হালখাতা করেন এরপর থেকে অনেক পুরষ্কার ও মনোনীত হয়েছেন। তিনি ৭ বার ফিল্মফেয়ার জিতে সর্বোচ্চবার এই পুরষ্কার জেতার দ্বারপ্রান্তে রয়েছেন। বিখ্যাত শিল্পী কিশোর কুমার এই পুরষ্কারটি রেকর্ড পরিমান ৮ বার জিতেছেন।তিনি ২০১৬ থেকে ২০২০ পর্যন্ত টানা ৫ বার ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড পেয়ে রেকর্ড তৈরি করেন। এর আগে টানা ৫ বার এ পুরস্কার পাওয়ার রেকর্ড ছিল কুমার শানুর।

Share on

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *