দিল কোরানের হাফেজ যারা | Dil Koraner Haferj Jara | Key Lyrics

দিল কোরানের হাফেজ যারা
Dil Koraner Haferj Jara
সরকার রশিদ
দিল কোরানের হাফেজ যারা
তারাই জানে পদ্ধতি..
মরা ছেলে বিয়া করছে নব যুবতী গো
মরা ছেলে বিয়া করছে নব যুবতী..।।
আরে সেই বিয়াতে সবার নিমন্ত্রণ
দেখো রংবেরঙের খাদ্যখানার করছে আয়োজন
ওরে শক্তির জাতেই করছে ভজন
যার যেমন খাদ্যের রীতি..।।
মরা ছেলে বিয়া করছে নব যুবতী গো
মরা ছেলে বিয়া করছে নব যুবতী..।।
সেই বিয়াতে কেহবা গাইছে গান
কেহ ডোল বাজাইয়া নৃত্য করে
কেউ দিচ্ছে আযান…।।
আবার কেহ পড়ে বেইবেল-কোরান
কেউ পাইবেন শোনায় মতি..
মরা ছেলে বিয়া করছে নব যুবতী গো
মরা ছেলে বিয়া করছে নব যুবতী…।।
সে সুন্দরী মরা স্বামী ঘরে গো থুইয়া
ও সে দিবানিশি রঙ্গ করে
বিন পুরুষ লইয়া গো…।।
আবার বিন পুরুষের মন যোগাইয়া
চার যুগে থাকে সতী..
মরা ছেলে বিয়া করছে নব যুবতী গো
মরা ছেলে বিয়া করছে নব যুবতী…।।
রুপের কন্যা রসের নাগরী
একলাই করছে পিরিতি
ত্রিজগত জুড়ি..।।
ওরে সরকার রশিদ বলে সে সুন্দরী
আমাকেও ভজে প্রতি..
মরা ছেলে বিয়া করছে নব যুবতী গো
মরা ছেলে বিয়া করছে নব যুবতী
সাধক কবির এই গানের রহস্য কেবল গুরুর কাছে বায়াত হওয়া শিষ্যের জন্যে।এখানে কে “মরা ছেলে”? কে “নব যুবতী”? কিভাবে “বিয়া করেছে”? কিভাবে ” বিন পুরুষের ঘর করেও সতী”? তা কেবল গুরুর বায়াত হলেই বুঝা যাবে।আর গুরু যেভাবে আপনাকে বুঝবে তার চেয়ে ভাল বুঝ আর কেউ দিতে পারবে না।
পিরের কাছে জিগানো লাগলে এটা ফেইসবুকে ছারা ঠিক হয়নি দাদা
ক্যামনে তুমি সতি ,ক্যামনে রাখিবে ধরিয়া তব মতি,মরাতেই করিবে চুরি মতি দিবা রাত্র দিও পাহারা রশিক রসের জ্যোতি,তব সম্মুখেই মরায় করিবে চুরি মতি
Md Kazal
আসলে প্রশ্নবোধক গানটা কবি লিখেছে তার ভাবে।এক একজন একেক ভাবে জবাব দিতে পারে।আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে যতটুকু সম্ভব আমি বলছি।
আপনিও মানুষ আমিও মানুষ দুনিয়ার সবাই মানুষ আবার মানুষের জন্য কাদিতেছে মানুষ। কবি তার গানে মরা বলতে ভাবের মরাকে বুঝিয়েছে।ভাবের মরা কে মরেছে? -গুরু মরেছে।আপনারও হাত আছে।গুরুও হাত আছে।তবে আপনাকে যদি কেউ গুসি মারে আপনি তাকে একটার বদলে আরেকটা গুসি দিয়ে নাক ফাটাইয়া দিবেন তবে গুরুকে যদি কেউ মারে তাহলে গুরুতো তাকে মারবে না।গুরু বলবে নারে বাবা তুমি তাকে মেরো না।কাউকে আঘাত করা ভাল না।নবী(স) কে সওদাগর থাপ্পর দিয়েছিল।থাপ্পর খেয়ে নবী(স) জমিনে পরে গিয়েছিল। জমিন থেকে উঠে নবী(স) সওদাগরকে বলেছে আপনার নরম হাত দিয়ে আমার শক্ত গালে মেরে যদি আপনি ব্যাথা পান তাহলে আমাকে মাফ করে দিবেন।তাহলে গুরুর হাত আছে সে মারে না।আপনার পা আছে আপনি কুপথে চলতে পারেন।তবে গুরুও পা আছে তবে সে কুপথে চলে না।অর্থাৎ গুরু ভাবের মরা মরে গেছে।তো মরা ছেলে বিয়া করে নব যুবতী। গুরু কাছে বায়াত হলে সে ছেলে হোক আর মেয়ে হোক সে যুবতী/নারী।পুরুষ নয় সবই মাইয়া
সরুত নিয়া দেখ চাইয়া
শুধু হয় একজনই পুরুষ। মাওলা গো তুমি হও জগতের স্বামী।তোমার নামেই বসি বিয়া।অর্থাৎ নব যুবতী হচ্চে ভক্ত।দিবানিশি রঙ্গ নিয়া মগ্ন থাকে বলতে যারা ষড়রিপু নিয়ে মগ্ন থাকে।গুরুর প্রতি মন নাই মন থাকে রঙ্গ মঞ্চে।অর্থাৎ গুরুকে রেখে দুনিয়ার মায়ায় মগ্ন থাকাকেই বুঝিয়েছে
তুমি আমি আমি তুমি
মধু কাবলা আনতা মধু,,, মরার আগে একবার মোর,,, এই মারা নয় দেহের মারা স্বভাব ছেড়ে স্বভাব ধর,,,, মাড়াই যদি লরে চরে সয়না গুরু তারে,,, শিষ্য হবে কেমন করে,,, সামিউল’এর মন মন্দির খানা,,, ভরে গেছে আবর্জনা,,, তাইতো বন্ধু কথা কয় না ,,, আবর্জনার ঘরে হয় না উদয়,

Share on

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *