যে করে না স্বামী ভক্তি
Je Kore Na Swami Vokti
FAQ: যে করে না স্বামী ভক্তি
FAQ: যে করে না স্বামী ভক্তি
গান: যে করে না স্বামী ভক্তি
কথা: দিলীপ হালদার
সুর: প্রসেনজিৎ বর্মণ
সঙ্গীত: পিটু নন্দী
শিল্পী: গোপাল হালদার
১. প্রশ্ন: গানটির মূল বার্তা কী?
উত্তর: গানটির মূল বার্তা হলো দাম্পত্য জীবনে স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও ভক্তির গুরুত্ব। এটি স্ত্রীদের জন্য একটি নৈতিক শিক্ষা, যেখানে স্বামী সেবার মাধ্যমে সংসার ও সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানানো হয়েছে।
২. প্রশ্ন: “স্বামীর চেয়ে দামী কিছু নেই রে দুনিয়ায়” এই বাক্যটির অর্থ কী?
উত্তর: এই বাক্যটির অর্থ হলো সংসারে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ককে সবচেয়ে মূল্যবান হিসেবে চিহ্নিত করা। এটি স্বামীকে স্ত্রীর জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে তুলে ধরে, যা তাদের দাম্পত্য জীবনের ভিত্তি।
৩. প্রশ্ন: গানের “গৃহলক্ষ্মী নারী যে হয় সমাজের সম্মান” লাইনটি কী বোঝায়?
উত্তর: এই লাইনটি ইঙ্গিত করে যে একজন সতী নারী কেবল তার সংসারই নয়, সমাজেরও সম্মান বৃদ্ধি করে। নারী যদি তার গুণ ও চরিত্রের মাধ্যমে সংসারে শান্তি এবং প্রেরণা যোগায়, তাহলে সমাজ তাকে সম্মানিত করে।
৪. প্রশ্ন: গানটি কারা শুনতে পারেন এবং এটি কেন গুরুত্বপূর্ণ?
উত্তর: গানটি বিবাহিত নারীদের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী, তবে এটি যে কেউ শুনতে পারেন যারা দাম্পত্য জীবনে পারস্পরিক সম্মান ও ভক্তির গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে চান। এটি দাম্পত্য জীবনের মূল্যবোধ এবং পারিবারিক ঐক্য বজায় রাখার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে।
৫. প্রশ্ন: গানটিতে সাবিত্রী এবং বেহুলার উদাহরণ কেন দেওয়া হয়েছে?
উত্তর: সাবিত্রী এবং বেহুলা ভারতীয় পুরাণের দুই নারী চরিত্র, যারা নিজেদের সতীত্ব এবং স্বামী-ভক্তির জন্য পরিচিত। তারা দাম্পত্য জীবনে অসাধারণ ত্যাগ স্বীকার করেছেন এবং তাদের স্বামীদের জীবন বাঁচিয়েছেন। তাদের উদাহরণ ব্যবহার করে গানে সতী নারীর আদর্শ তুলে ধরা হয়েছে।
৬. প্রশ্ন: গানটির গীতিকার কে?
উত্তর: গানটির গীতিকার হলেন দিলীপ হালদার।
৭. প্রশ্ন: গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন কে?
উত্তর: গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন গোপাল হালদার।
৮. প্রশ্ন: গানটির সুরকার কে?
উত্তর: গানটির সুরকার হলেন প্রসেনজিৎ বর্মণ।
৯. প্রশ্ন: গানটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন কে?
উত্তর: গানটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন পিটু নন্দী।
১০. প্রশ্ন: গানটির মূল বার্তা কী?
উত্তর: গানটির মূল বার্তা হলো স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও ভক্তির গুরুত্ব এবং সংসারে নারীর ভূমিকা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।